সংবাদ শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শিক্ষা সপ্তাহ’র উদ্বোধন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরকে সম্প্রসারিত করে পরিকল্পিত নগরায়ন করা হবে: গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী মোকতাদির চৌধুরী এমপি কমলগঞ্জে শমশেরনগরে রেলপথ ঘেষে জমে উঠে অবৈধ পশুর হাট; দুর্ঘটনার আশঙ্কা নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি ডেঙ্গু ঠেকাতে সোমবার থেকে মাঠে নামছে ডিএনসিসি অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ১৩ বাংলাদেশী দেশে ফিরেছেন শেষ হলো সাহিত্য একাডেমির ৭ দিনব্যাপী “বৈশাখী উৎসব।। সচিব খলিল আহমদকে বৈশাখী উৎসব সম্মাননা প্রদান সরাইলে উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন বিএনপির প্রার্থী তপু লস্কর নবীনগরে তুচ্ছ ঘটনায় সংঘর্ষে একজন নিহত ও আহত-৩।। আটক-৪ কমলগঞ্জে নিরাপদ সড়ক চাই’র আইডি কার্ড বিতরণ ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

আখাউড়া-লাকসাম রেলওয়ের ডাবল লাইনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আখাউড়া-লাকসাম রেলওয়ের ডাবল লাইনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

স্টাফ রিপোর্টার//সময়নিউজবিডি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া-লাকসাম রেলওয়ের ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের ৭২ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ রেলপথের শুভ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ডুয়েল গেজ রেলপথের শুভ উদ্বোধন করেন। এর মধ্যদিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের পুরোটাই ডাবল লাইনে উন্নীত করা হলো।
জানা যায়,ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ৩২১ কি. মি. রেলপথের মধ্যে আখাউড়া থেকে লাকসামের ৭২ কি. মি. ডাবল লাইনের রেলপথ ছিল না। ডুয়েলগেজের ডাবল লাইনের এই প্রকল্প শেষ হওয়াতে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অবধি পুরো রেলপথটি ডাবল লাইন হয়ে গেলো। এখন থেকে মাত্র সাড়ে ৪ ঘন্টায় ঢাকা-চট্রগ্রাম ও চট্টগ্রাম টু ঢাকা যাতায়ত করতে পারবেন যাত্রীরা।
এদিকে দেশের প্রধান রেলপথ ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে দিনে ২৩টি ট্রেন চলাচল করে। ডাবল লাইনে উন্নীত হওয়ায় ৭২টি ট্রেন চলতে পারবে।
উল্লেখ্য,আখাউড়া-লাকসাম রেলপথকে ডুয়েলগেজ ডাবল লাইনে উন্নীত করার প্রকল্পটি ২০১৪ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) অনুমোদন দেয়। এরপর ঠিকাদার নিয়োগ হয় ২০১৬ সালের ১৫ জুনে। তারপর প্রকল্পের মূল কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের নভেম্বরে এবং তা ২০২০ সালের জুনে শেষ করার কথা ছিলো। কিন্তু করোনার কারণে কাজ অনিয়মিত হয়ে পড়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ এক বছর বাড়িয়ে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। বর্ধিত এই সময়েও পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি। পরে তা ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। সেটাও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। এরপর প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়।
অপরদিকে, মেয়াদ বাড়লেও প্রকল্প ব্যয় কমে। সংশোধিত ডিপিপিতে (আরডিপিপি) প্রকল্প ব্যয় ৬ হাজার ৫০৪ কোটি থেকে পাঁচ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা হয়। খরচ কমে ৯২১ কোটি টাকা।
ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com